Search Icon

Bangladesh এর এলাকাগুলি ঘুরে দেখুন

308টি এলাকার মধ্যে 180 - 198টি
বান্দরবান প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

বান্দরবান
, চট্টগ্রাম

বান্দরবান বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চট্টগ্রাম পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি জেলা। প্রায় ৪৪৭৯.০১ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, এটি পাহাড়, বন, এবং নদীর মতো মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য পরিচিত। বান্দরবান পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা, দক্ষিণ-পশ্চিমে কক্সবাজার জেলা এবং দক্ষিণ-পূর্বে মিয়ানমার সীমান্ত দ্বারা ঘেরা। এ জেলার পাহাড়ি ভূখণ্ড বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গগুলোর আবাসস্থল, যার মধ্যে তাজিংডং, কেওক্রাডং এবং মৌডক মুআল উল্লেখযোগ্য।<br><br> জেলা জাতিগত বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ, যেখানে মারমা, চাকমা, বম, ত্রিপুরা, এবং ম্রোসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায় বসবাস করে। প্রতিটি সম্প্রদায়ের নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা এবং ঐতিহ্য রয়েছে, যা এলাকাটিকে একটি সাংস্কৃতিক মোজাইক হিসেবে গড়ে তুলেছে। বান্দরবান শহর, যা জেলা সদর, বাণিজ্য এবং পর্যটনের একটি কেন্দ্রীয় কেন্দ্র।<br><br> বান্দরবানের অর্থনীতি প্রধানত কৃষি ভিত্তিক, যেখানে অনেক স্থানীয় মানুষ কৃষি ও বাগানচাষে নিযুক্ত। অঞ্চলটি কলা, কমলা, আনারসের মতো ফল এবং আদা ও হলুদের মতো মসলা উৎপাদনের জন্য পরিচিত। এছাড়াও, হস্তশিল্প, বিশেষত তাঁত বুনন, গুরুত্বপূর্ণ।<br><br> পর্যটন বান্দরবানের একটি প্রধান অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি, যা এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অ্যাডভেঞ্চার সুযোগ দিয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ করে। জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যগুলোর মধ্যে রয়েছে বগা লেক, নাফাখুম ঝর্ণা এবং বুদ্ধ ধাতু জাদি (গোল্ডেন টেম্পল)। এছাড়াও, জেলা ট্রেকিং রুট এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের সাথে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা প্রদান করে।<br><br> প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও, বান্দরবান অবকাঠামো উন্নয়ন এবং পরিবেশগত সংরক্ষণের মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। রাস্তা সংযোগ, স্বাস্থ্যসেবা, এবং শিক্ষা সুবিধা উন্নত করার প্রচেষ্টা চলছে, যা এই অঞ্চলের অনন্য ঐতিহ্য এবং বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের সাথে উন্নয়নের ভারসাম্য নিশ্চিত করার লক্ষ্য।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
বোয়ালিয়া প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

বোয়ালিয়া
, রাজশাহী

বোয়ালিয়া বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার একটি বিশিষ্ট উপজেলা। এটি দেশের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত এবং রাজশাহী বিভাগের একটি অংশ। এই এলাকা বোয়ালিয়া থানা অন্তর্ভুক্ত। বোয়ালিয়ায় ৫১০৬৩টি পরিবার এবং মোট আয়তন ৯৬.৬৮ বর্গ কিলোমিটার।<br><br> ২০১১ সালের বাংলাদেশ আদমশুমারি অনুযায়ী বোয়ালিয়ার জনসংখ্যা ছিল ২,২১,১৬৩। এর মধ্যে পুরুষ ৫১.৭৩% এবং নারী ৪৮.২৭%। মুসলিম ৯৩.২১%, হিন্দু ৬.৫৯%, খ্রিস্টান ০.১৮% এবং অন্যান্য ০.০২% জনসংখ্যার অংশ। বোয়ালিয়ার সাক্ষরতার হার ৭৬.৩৭%। বোয়ালিয়া থানায় ৩০টি ইউনিয়ন/ওয়ার্ড এবং ৮২টি মৌজা/মহল্লা রয়েছে। বোয়ালিয়া থানায় বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজ, রাজশাহী গভর্নমেন্ট সিটি কলেজ, রাজশাহী গভর্নমেন্ট উইমেন্স কলেজসহ ১৩টি বিখ্যাত কলেজ রয়েছে।<br><br> বোয়ালিয়া উপজেলা তার গ্রামীণ দৃশ্যপট, কৃষিক্ষেত্র এবং ছোট শহরের জন্য পরিচিত। সমতল ভূমি এখানে কৃষির জন্য উপযোগী। বোয়ালিয়ার অর্থনীতি মূলত কৃষি নির্ভর। ধান, পাট এবং সবজি চাষ এখানকার প্রধান চাষাবাদ। বোয়ালিয়ার সাংস্কৃতিক জীবন বাংলাদেশের ঐতিহ্যের প্রতিফলন করে, যেখানে লোকসংগীত, নৃত্য এবং উৎসব অন্তর্ভুক্ত।<br><br> বোয়ালিয়া হয়তো প্রধান পর্যটন গন্তব্য না হলেও, এর গ্রামীণ সৌন্দর্য এবং কৃষি দৃশ্যপট ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি জীবনের একটি ঝলক উপস্থাপন করে। সামগ্রিকভাবে, বোয়ালিয়া বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের একটি উদাহরণ, যা তার কৃষি ভিত্তি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং সম্প্রদায়-কেন্দ্রিক জীবনের জন্য পরিচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মডার্ন মোড় প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মডার্ন মোড়
, রংপুর

মর্ডান মোড় রংপুর সিটির প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এটি বেশ কয়েকটি বড় সড়ক এবং আশেপাশের অঞ্চলগুলিকে সংযুক্ত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন স্থান সমৃদ্ধ করা ছাড়াও এই জায়গাটি শহরের বিভিন্ন অংশের প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। জায়গাটি শিপিং সংস্থা, মাহিগঞ্জ এবং রংপুর মেডিকেল কলেজের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলিকে সংযুক্ত করে। ক্যান্টনমেন্টের সাথে এর সান্নিধ্যটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।<br><br> বাণিজ্যিকভাবে সক্রিয় অঞ্চলে বাস করা স্থানীয় জনগণের জন্য ব্যবসা এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সরবরাহ করে, অন্যদিকে দোকান, রেস্তোঁরা, ক্যাফে সহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা রয়েছে যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অঞ্চলটি প্রাণবন্ত এবং এর সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময়।<br><br> সঠিক অবস্থানের উপর নির্ভর করে, চারপাশের আবাসিক অঞ্চলগুলি বেশ আরামদায়ক, যদিও এটি ট্র্যাফিক হাব হিসাবেও কাজ করে। ট্র্যাফিক পরিচালনা এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বিশেষত পিক আউয়ার এ। এখানে রিকশা ও অটো রিকশা স্থানীয় পরিবহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও দূরবর্তী যোগাযোগের জন্য বাস এবং সিএনজি রয়েছে। এখানকার রাস্তাগুলি বেশ ভালো এবং সেখানে ব্যক্তিগত পরিবহন ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।<br><br> মর্ডান মোড়ের আশেপাশে বসবাসকারী লোকেরা শিক্ষার জন্য ভালো সুযোগ পাচ্ছেন। মোড়টি কারমাইকেল কলেজ এবং রংপুর মেডিকেল কলেজ সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছাকাছি, যা প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে তার বাসিন্দাদের জন্য উচ্চ শিক্ষার জন্য নিশ্চিত করে। শিক্ষা ছাড়াও চিকিৎসা সুবিধাগুলিও এখানে খুব ভালো। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার জন্য কাছাকাছি। অনেকগুলি ছোট এবং বড় সেবা কেন্দ্র রয়েছে যা এখানকার মানুষের চিকিৎসা যত্ন নিশ্চিত করে।<br><br> যেহেতু জায়গাটি ব্যবসা এবং বিভিন্ন জায়গার সংযোগস্থল, তাই বিভিন্ন জায়গার লোকেরা এখানে বাস করতে আগ্রহী। বিভিন্ন শ্রেণি, পেশা এবং ধর্ম এবং বর্ণের লোকেরা একসাথে বাস করে এবং তাদের নিজস্ব জীবনযাত্রা, চিন্তাভাবনা, সংস্কৃতি এবং রন্ধনসম্পর্কীয় ঐশ্বর্য রয়েছে।<br><br> মর্ডান মোড়ের আশেপাশের অঞ্চলটি বছরের পর বছর ধরে উল্লেখযোগ্য নগর উন্নয়ন দেখেছে। নতুন ব্যবসা এবং অবকাঠামো প্রকল্পগুলি বাণিজ্যিক ও পরিবহন কেন্দ্র হিসাবে এর গুরুত্ব বাড়িয়েছে। এবং একই সাথে ঐতিহ্যবাহী বাজারের পরিবেশ বজায় রাখা এবং এখানকার বাসিন্দাদের আধুনিক সুবিধা সরবরাহ করা।<br><br> সব মিলিয়ে, অঞ্চলটি ব্যস্ত প্রকৃতির কারণে অঞ্চলটি গোলমাল এবং কিছুটা ভিড়। যারা শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন তাদের পক্ষে এটি উপযুক্ত নাও হতে পারে। যদি আপনি সুবিধা, অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং শহরের ক্রিয়াকলাপের কেন্দ্রস্থলে থাকা পছন্দ করেন তবে এটি আপনার পক্ষে ভালো জায়গা হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মতিঝিল প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মতিঝিল
, ঢাকা

মতিঝিল ঢাকার প্রাণকেন্দ্র এবং ঢাকার অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় এখানে বেশি কর্পোরেট অফিস রয়েছে। এটি ঢাকার বৃহত্তম কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক জেলা এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম। মতিঝিলে, আপনি আর্থিক পরিষেবা থেকে শুরু করে সংবাদ এবং মিডিয়া পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার সন্ধান করতে পারেন।<br><br> এই অঞ্চলে দেশের বৃহত্তম সংখ্যক কর্পোরেট সদর দফতর এবং ব্যাঙ্ক রয়েছে৷ মতিঝিলে গ্র্যান্ড হোটেল এবং মিডিয়া প্রকাশকদের অবস্থান। এছাড়াও, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুই কোম্পানি আকিজ গ্রুপ এবং আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধান কার্যালয় মতিঝিলের ভিতরে।<br><br> রাস্তার অবকাঠামোটি ভালভাবে নির্মিত, এবং টয়েনবি সার্কুলার রোডের একাধিক আন্তঃজেলা বাস কাউন্টার রয়েছে, রিকশা ও টেম্পো সহ। মতিঝিল দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ গেটওয়ে টার্মিনাল- কমলাপুর রেলওয়ে স্ট্যাটন, বিআরটিসি সিবিএস-২ বাস টার্মিনাল এবং সদরঘাটের কাছাকাছি।<br><br> মতিঝিল এলাকায় ও এর আশেপাশে অনেক ভালো ভালো হাসপাতাল রয়েছে এবং এখানে মসজিদের অভাব নেই, বিশেষ করে পল্টনের বায়তুল মোকাররম মসজিদ। এছাড়াও, এজিবি কলোনির ভিতরে শ্রী শ্রী দূর্গা মন্দির ও মতিঝিল হিন্দুপাড়া মন্দির সহ বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে।<br><br> ফকিরাপুল মার্কেট ছাড়াও মতিঝিল এলাকার অভ্যন্তরে খুব বেশি উল্লেখযোগ্য শপিং মল নেই, তবে আমরা এই এলাকার চারপাশে আকর্ষনীয় স্টোর, ব্র্যান্ডের শোরুম এবং ফ্লি মার্কেট খুঁজে পেতে পারি। এছাড়াও থানার মধ্যে, আমরা বায়তুল মোকাররম মার্কেট এবং পোলওয়েল সুপার মার্কেট দেখতে পারি, যেগুলো এলাকা থেকে মাত্র রিকশায় চড়ার মতো দূরত্ব।<br><br> সামগ্রিকভাবে, মতিঝিল একটি তরুণ পরিবার গড়ে তোলার জন্য নিখুঁত জায়গা নয়, তবে এটি এখনও অনেক কর্পোরেট সদর দফতরের সাথে প্রচুর বৈচিত্র্য এবং নৈকট্য প্রদান করে। কর্পোরেট বা ফাইন্যান্সে কাজ করা এবং দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক জেলায় দ্রুত চলমান শহরের জীবন উপভোগ করা তরুণ নির্বাহীদের জন্য এটি একটি আদর্শ অবস্থান।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মাগুরা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মাগুরা
, খুলনা

অলরাউন্ডার ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের জন্মভূমি বা বিখ্যাত রোশ মালাইয়ের জন্য মাগুরা এই নামটি আপনি হয়তো জানেন, কিন্তু আপনি এখনও এই জেলার ঐশ্বর্য ও সৌন্দর্যের গর্ত খুঁজে পাননি। এই মাগুরা এলাকা নির্দেশিকাতে, আমরা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলার এই ট্র্যাকবিহীন অঞ্চলটি আবিষ্কার করবো।<br><br> মাগুরা মধুমতি নদীর পাশে অবস্থিত, ১০৪৯ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে। এই জেলাটি বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরতামুক্ত জেলা হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে। মাগুরা মুঘল আমলের কালের ট্যাপেস্ট্রির সাথে জড়িয়ে আছে। এই নামটি "মগ" দ্বারা অনুপ্রাণিত কারণ এই এলাকাটি তাদের জলদস্যুতা চালানোর আস্তানা ছিল।<br><br> জলদস্যু এবং ডাকাতদের এই অবস্থানটি পছন্দ করার একটি কারণ রয়েছে। মাগুরা জেলা জুড়ে মাকড়সার জালের মতো বয়ে চলেছে অসংখ্য নদী। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নদী হল গড়াই, নোবোগঙ্গা, ফোটকি, মধুমতি, কুমার, চিত্রা, ভৈরব এবং বেগট। পরিতাপের বিষয়, অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ দখলের কারণে এসব নদীর কিছু গুরুত্ব হারিয়েছে।<br><br> ১৮৪৫ সালে মাগুরা প্রথমে যশোরের মহকুমা বা মহকুমায় পরিণত হয়। পরে, ১৯৪৮ সালে এটি একটি একমাত্র জেলায় পরিণত হয়। বর্তমানে, জেলায় মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর এবং শালিখা নামে ৪টি উপজেলা রয়েছে। তাছাড়া মাগুরায় ১৮টি ওয়ার্ড, ৩৬টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ৭০০টি গ্রাম রয়েছে। এটি খুলনা বিভাগের ৪র্থ বৃহত্তম জেলা।<br><br> কৃষিই এর অর্থনীতির মেরুদণ্ড। কর্মক্ষম জনসংখ্যার প্রায় ৯০% বিভিন্ন ধরনের কৃষির সাথে জড়িত। উর্বর জমি এবং উপযুক্ত আবহাওয়া ধান, পেঁয়াজ এবং অন্যান্য ফসলের ব্যাপক উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুষ্টিমেয় ছোট-বড় ব্যবসা সম্প্রতি প্রস্ফুটিত হয়েছে।<br><br> মাগুরা জুড়ে সাংস্কৃতিকভাবে উল্লেখযোগ্য ইভেন্টের একটি মেডলি ছড়িয়ে পড়েছে। মোহাম্মদপুর উপজেলায় বার্ষিক ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা বছরের পর বছর ধরে অনেক পর্যটককে আকৃষ্ট করেছে। তাছাড়া প্রাসাদ থেকে দরগাহ পর্যন্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলো মাগুরার বাতাসে ইতিহাস ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতির সতেজ নিঃশ্বাস ফেলেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মিরা বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মিরা বাজার
, সিলেট

ব্যস্ততম সিলেট জেলার অন্যতম ব্যস্ত এক নগরী মিরা বাজার। যোগাযোগ, বাণিজ্যিক, এবং আবাসিক দিক থেকে এই এলাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একাধিক ওয়ার্ড ও মহল্লা নিয়ে তৈরী মিরা বাজার। এই এলাকার রাস্তাগুলো পণ্য পরিবহণ এবং পর্যটন যোগাযোগ সুবিধার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এই কারণেই মিরা বাজার এলাকার গাইড এবং কি কি অফার করে তা জানা থাকলে আপনার উপকারে আসতে পারে।<br><br> মিরা বাজার এলাকাটি সিলেট জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সড়ক তামাবিল রোডের দুপাশ জুড়ে অবস্থিত। তামাবিল রোড নগরীর মিশন স্কয়ার দিয়ে যুক্ত হয়েছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সাথে। ফলে এই শহরের সাথে জেলার অন্যান্য শহরে ভিন্ন ভিন্ন মাধ্যমে করে সহজেই পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হয়। এই এলাকার বাস রুটগুলো সোবহানীঘাট পয়েন্ট, বিমানবন্দর রোড, জিন্দাবাজার, উপশহর, ঢাকা, এবং সুনামগঞ্জের সাথে সরাসরি সংযুক্ত করেছে।<br><br> সিলেট রেলওয়ে স্টেশন মিরা বাজার থেকে মাত্র ৪ কিমি দূরত্বে অবস্থিত। মিশন স্কয়ার, মিরা বাজার এলাকার প্রধান পয়েন্ট এবং অন্যতম ব্যস্ত রুট। এই এলাকার মধ্য বেশ কিছু সংযোগ সড়ক রয়েছে। যেমন, পূর্ব মিরা বাজার রোড, মিরা বাজার-নোয়াপাড়া রোড, মিরা বাজার-সুবহানী ঘাট রোড, মিরাবাজার-খারপাড়া রোড, দর্জিবান মসজিদ রোড ইত্যাদি। এই এলাকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও উন্নত। ফলে যোগাযোগ মাধ্যমে তেমন বিঘ্ন ঘটে না।<br><br> এখানকার বেশিরভাগ এলাকাজুড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ও আকারের দালানসহ আবাসিক বাসস্থানের সুব্যবস্থা। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, কাঁচাবাজার, ইত্যাদি কাছাকাছি হওয়ায়, এই এলাকার আবাসনের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এছাড়াও এখানে অসংখ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট, আসবাবপত্র ও তৈজসপত্রের দোকান, এবং সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। এই এলাকাটি পাহাড়ি জনপদ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর।<br><br> এছাড়াও পর্যটক ও অন্যান্য প্রয়োজনে আসা ভ্রমনকারীদের থাকার সুব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল। এখানে হোটেল মিরা, হোটেল সুপ্রিম, দ্য গ্র্যান্ড মাফি এবং হোটেল জাহানের মতো বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাত্রীজাপনের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়া ও পার্কিং সুবিধাও রয়েছে এসব হোটেলে।<br><br> মিরা বাজার এবং এর পার্শবর্তী এলাকায় বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির, এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে মডেল হাই স্কুল, সিলেট সিটি স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজালাল জামিয়া ইসলামিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, ইত্যাদি সুপরিচিত। এছাড়াও এখানে রয়েছে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি কর্ম প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি।<br><br> ভালো দিকের পাশাপাশি কিছু নেতিবাচক দিকও আছে এই এলাকায়। মিরা বাজার বেশ বড় লোকালয় হওয়া স্বত্ত্বেও এখানে নেই কোন বিনোদন কেন্দ্র বা আধুনিক শপিং মল। যারা সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সহ তুলনামূলক কম জনাকীর্ণ এলাকায় থাকতে চান, এই এলাকা তাদের জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মুন্সিগঞ্জ প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মুন্সিগঞ্জ
, ঢাকা

মুন্সীগঞ্জ, ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত মনোরম এবং প্রাণবন্ত একটি জেলা। বাণিজ্য, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি সব দিক থেকেই জেলাটি গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা ও মেঘনা নদীর তীর ঘেঁষে অবস্থিত হওয়ায়, এই জেলার কৃষি জমি খুবই উর্বর। এখানে আপনি গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি এবং নগর উন্নয়নের মিশ্রণ দেখতে পাবেন।<br><br> ভোজনরসিকদের কাছে মুন্সিগঞ্জ জেলা আলদির মাঠা বা ভাগ্যকূলের মিষ্টির জন্য জনপ্রিয় হলেও প্রাচীনকাল থেকে এ জেলা নানা কারনে বিখ্যাত ও লোকমুখে সুপরিচিত। বিক্রমপুর নামেও পরিচিত এই জেলাটি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুর, এবং শরীয়তপুর জেলা দ্বারা বেষ্টিত। নদীমাতৃক এই জেলার আশেপাশে ও মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে প্রায় ১৪ টি নদী ও উপনদী, যার মধ্যে রয়েছে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী, ইছামতি, ইত্যাদি।<br><br> মুন্সীগঞ্জ সড়কপথ এবং নৌপথে সারা দেশের সাথে সংযুক্ত। ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ে, মাওয়া-মুন্সিগঞ্জ হাইওয়ে, পদ্মা সেতু এবং মেঘনা সেতু এই জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে খুবই উন্নত করেছে। পদ্মা সেতু এবং মেঘনা সেতুর কারণে এই জেলাটি ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই জেলায় প্রচুর সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।<br><br> এ জেলা অনেকটা কৃষিনির্ভর হলেও নগরায়ণ ও আধুনিকরনের ফলশ্রুতিতে চাকরি, ব্যবসা, আত্মকর্মসংস্থান, ইত্যাদি খাতও এখানকার অর্থনৈতিক অবস্থায় প্রভাব ফেলছে। ধান, পাট এবং শাকসবজি এই এলাকার প্রধান ফসল। এছাড়াও মৎস্য চাষ, এবং কুটির শিল্প স্থানীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখছে। নদীমাতৃক জেলা হওয়ায় বর্ষাকালে নিচুস্থান সমূহ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় মুন্সিগঞ্জের বাড়িগুলো বেশ উচুঁ করে নির্মিত হয়।<br><br> এখানে অবস্থিত সোনারং জোরা মঠ প্রায় ২০০ বছর পুরানো। ওয়ান্ডারল্যান্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, মানা বে ওয়াটার পার্ক, মাওয়া ফেরি ঘাট, মাওয়া রিসোর্ট, প্রজেক্ট ইলিশ, পদ্মা সেতু ইত্যাদি এই এলাকার পর্যটক আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো - ইদ্রাকপুর কেল্লা, সোনারং টুইন টেম্পল, বাবা আদম মসজিদ, নাটেশ্বর বৌদ্ধ মন্দির, রায় বাহাদুর শ্রীনাথ রায়ের বাড়ি, ভাগ্যকূল জমিদার বাড়ি, ইত্যাদি। এই এলাকার স্থানীয় খাবার, গান এবং নৃত্য স্বকীয়তা বজায় রেখেছে।<br><br> গত কয়েক বছরে এখানকার রাস্তা ঘাটও বেশ উন্নত হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়ে উঠেছে। তাছাড়া পদ্মা সেতু ও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে নির্মানের পর মুন্সিগঞ্জ জেলা ঢাকার সাথে অন্য বেশ কিছু জেলার যোগাযোগের সুব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে। এক সময়ের প্রাচীন এই মুন্সিগঞ্জ বর্তমানে আধুনিক ও পরিবর্তনের অন্যতম নিদর্শন হয়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উপস্থিতি, এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ফলে এই জেলার আবাসিক এবং বাণিজ্যিক প্রপার্টির চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মোতালেব প্লাজা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মোতালেব প্লাজা
, ঢাকা

প্রযুক্তিগতভাবে, মোতালিব প্লাজা একটি এলাকা নয়, বরং ঢাকা শহরের একটি জনপ্রিয় শপিং এবং অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স। তবে, মোতালিব প্লাজা এলাকার গাইডে আমরা এই শপিং কমপ্লেক্স এবং এর আশপাশের এলাকাগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব।<br><br> প্লাজাটি ঢাকা শহরের পরীবাগ, শাহবাগ থানার আওতাধীন এলাকায় অবস্থিত। এটি সোনারগাঁও রোডে, হাতিরপুল এলাকার কাছাকাছি, হাতিরপুল মোড় থেকে বেশি দূরে নয়। ভবনটি প্রায় ১৭ তলা, এবং শপিং কমপ্লেক্সটি কেবল ৪র্থ তলায় অবস্থিত। ৫ম তলা থেকে উপরের তলাগুলি একটি আবাসিক কমপ্লেক্স।<br><br> মোতালিব প্লাজার শপিং এলাকা মোবাইল এবং ইলেকট্রনিকস বাজারের জন্য পরিচিত। এখানে আপনি মোবাইল কভার, প্রটেক্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিকস পাইকারি বা তুলনামূলকভাবে কম দামে কিনতে পারেন। এছাড়াও, এখানে কিছু সার্ভিস সেন্টার রয়েছে যা ইলেকট্রনিক ডিভাইস মেরামত করে।<br><br> বিল্ডিংটির প্রতিটি তলার একটি নিজস্ব বিশেষ চেহারা এবং দোকানের পরিসর রয়েছে। এমনকি, ভবনের নিচতলায় কিছু ফুড স্টল এবং একটি কনভেনশন হলও রয়েছে, যেমন সুপার কাবাব অ্যান্ড কফি এবং খানাপিনা রেস্টুরেন্ট।<br><br> শপিং কমপ্লেক্সের খোলার সময় সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত। তবে, শনিবার এটি বিকেল ৫টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার এবং জাতীয় ছুটির দিনে এটি বন্ধ থাকে।<br><br> বাসস্থানের জন্য আলাদা প্রবেশপথ রয়েছে। এটি পরিবারগুলির বসবাসের জন্য একটি ভালো স্থান, কারণ এটি সুবিধাজনক পরিবহন এবং জীবনযাত্রার সুযোগ প্রদান করে। তবে, মোতালিব প্লাজায় বসবাস করা বা সেখানে অ্যাপার্টমেন্ট কেনা বেশ ব্যয়বহুল। তবে, এখানে প্রায়ই দোকান ভাড়ায় পাওয়া যায়।<br><br> মোতালিব প্লাজার কাছে অন্যান্য পরিচিত স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন প্লাজা শপিং মল, মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার, পরীবাগ জামে মসজিদ ইত্যাদি। এর নিকটতম মেট্রো রেল স্টেশন শাহবাগ, যা শহরের অন্যান্য অংশ থেকে এখানে আসা সহজ করে তোলে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
যমুনা ফিউচার পার্ক প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

যমুনা ফিউচার পার্ক
, ঢাকা

সম্পূর্ণ ঢাকা শহর বিস্ময়ের চোখে তাকিয়ে থাকে বসুন্ধরা গেটের কাছে বিশালাকৃতির এই স্থাপনাটির দিকে। এর নিখুঁত স্থাপত্যশৈলী এবং রঙিন বহির্দৃশ্য নিঃসন্দেহে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। আমি যমুনা ফিউচার পার্কের কথাই বলছি।<br><br> এই অভিজাত শপিং কমপ্লেক্সটি ২০১৩ সালে জনগণের জন্য উন্মুক্ত হলে, এটি এই এলাকার আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবিষ্যতের গতিপথ পরিবর্তন করে। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই মলটি এলাকাটির জমির মূল্য এবং ভাড়াকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।<br><br> যমুনা ফিউচার পার্ক চালুর আগেও এই এলাকার আশেপাশের অঞ্চলটি অবহেলিত বা সস্তা ছিল না। তবে, এই বিশাল ভবনটির উদ্বোধনের পর, পাশ্ববর্তী এলাকা ঢাকার একটি অভিজাত এলাকার মর্যাদা লাভ করে শুধুমাত্র এই একটি কাঠামোর জন্য।<br><br> পার্কের সংলগ্ন এলাকাটি হলো বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, যা ঢাকার অন্যতম সমৃদ্ধ ও ব্যস্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও, যমুনা ফিউচার পার্কের কাছাকাছি বারিধারা আবাসিক এলাকা, বারিধারা ডিওএইচএস, গুলশান, এবং শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত।<br><br> পার্কের এই কৌশলগত অবস্থান আশেপাশের এলাকাগুলোতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, যার ফলে এটি ঢাকার অন্যতম আকাঙ্ক্ষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত হয়েছে। উচ্চমানের জীবনযাত্রা এবং প্রচুর নগর সুবিধাসহ, এই এলাকায় বসবাসের জন্য ঢাকার মানুষের আগ্রহ ক্রমশ বাড়ছে।<br><br> যদিও বিলাসবহুল জীবনযাত্রা এবং সুযোগ-সুবিধা এই এলাকার বড় একটি ইতিবাচক দিক, তবুও এটি আরও জনপ্রিয় হয়েছে কিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য। যমুনা ফিউচার পার্কের কাছাকাছি ক্যাম্পাস রয়েছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের।<br><br> যমুনা ফিউচার পার্কই শুধু নয়, পার্কের চারপাশও সবসময় উৎসব ও ব্যস্ততায় ভরা থাকে। রাস্তাগুলোর গুঞ্জন, ফুড কোর্টের ঝাঝালো শব্দ, আর আড্ডার হাসি-আনন্দের ধ্বনি যমুনা ফিউচার পার্ক এলাকার জন্য একটি অনন্য পরিবেশ তৈরি করে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
রানীনগর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

রানীনগর
, রাজশাহী

রানীনগর রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের দক্ষিণ অংশে পদ্মা নদী এবং ভারতের বর্ডার ঘেঁষে অবস্থিত একটি নিরিবিলি আবাসিক এলাকা। মূলত যোগাযোগ এবং পরিবহণ পরিষেবার জন্য এই এলাকাটি গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও এলাকাটি আবাসস্থল হিসেবে খুবই মনোরম। পদ্মা নদী বেষ্ঠিত এলাকাটিতে আপনি গ্রামীণ সৌন্দর্য এবং নগর উন্নয়নের এক অনন্য মিশ্রণ দেখতে পাবেন।<br><br> রানীনগর এলাকার অর্থনীতি মূলত কৃষি নির্ভর। এখানকার কৃষি জমি খুবই উর্বর। উর্বর জমির কারণে, এই এলাকায় প্রচুর ধান, আলু, আম এবং শাকসবজি উৎপাদন হয়। এছাড়াও পণ্য পরিবহণ, মৎস চাষ, পশু পালন, এবং স্থানীয় ব্যবসা, এখানকার অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখছে।<br><br> রাজশাহী সদর থেকে এলাকাটির দূরত্ব মাত্র ২.৬ কিমি। এটি রাজশাহী জেলার তালাইমারী, পদ্মা আবাসিক এলাকা এবং হাদির মোড় ইত্যাদি সংলগ্ন একটি স্থান। এই এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিম দিক জুড়ে ভারত বর্ডার, পূর্ব দিকে রাজশাহী সদর এবং উত্তর দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা অবস্থিত। রাজশাহী-নবাবগঞ্জ হাইওয়ে এবং উজানপাড়া-বিজয়নগর রোড এই এলাকার প্রধান সড়ক। এই এলাকা থেকে রেল পথে যোগাযোগও সুবিধাজনক।<br><br> এলাকাটিতে রাণীনগর উচ্চ বিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী কলেজ, এবং মেডিকেল কলেজ খুব কাছাকাছি অবস্থিত। স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার জন্যেও এই এলাকাটি গুরুত্বপূর্ণ। এই এলাকার আশেপাশে বেশ কিছু হাসপাতাল এবং ক্লিনিক রয়েছে। এলাকাটিতে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের সম্প্রীতির বন্ধন দেখতে পাবেন। নদীবেষ্টিত এলাকা হওয়ায় এখানকার ঐতিহ্যবাহী ভাটিয়ালি গান এবং খাবার, স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট ধরে রেখেছে।<br><br> শিক্ষা, চিকিৎসা এবং পরিবহন সু-সমন্বয়ের কারণে, এই এলাকাটি বসবাসের জন্য সুবিধাজনক। এখানে পর্যাপ্ত মুদি দোকান, কাঁচাবাজার এবং ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যোগাযোগ এবং ট্রান্সপোর্টেশন ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় এই এলাকা থেকে কর্মস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল সহ যেকোনো জায়গায় যাওয়া সুবিধাজনক। শিক্ষা এবং চিকিৎসা সুবিধার পাশাপাশি, এখানকার পরিবহন ব্যবস্থা সুসংযুক্ত। যা রাজশাহীর অন্যান্য অংশে যাতায়াত সহজ করে তুলেছে। এলাকাটিতে বাস, রিকশা এবং অটোরিকশা সব সময়ই পাওয়া যায়।<br><br> এখানকার পদ্মা নদীর পাড়ের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে অনেক দর্শনার্থী আসেন। এখানকার মানুষজন ঐতিহ্য এবং মূল্যবোধ ধারণ করেন। রাজশাহী সদর এবং তালাইমারীর কাছে এলাকাটির অবস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা এবং বাজারের অ্যাক্সেস এটিকে বসবাসের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান করে তুলেছে। আবাসন চাহিদা বৃদ্ধির ফলে এখানে পরিকল্পিত অবকাঠামো এবং ইউটিলিটি ব্যবস্থার বেশ উন্নতি হয়েছে। বেশ কিছু আবাসিক ভবন এবং সংযোগ সড়কের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।<br><br> রানীনগর এলাকাটির নদীমাতৃক আবহাওয়া, সবুজ প্রাকৃতিক পরিবেশ, এবং শান্তিপূর্ণ লোকালয়, এটিকে নিরিবিলি বসবাসের জন্য আদর্শ স্থানে পরিণত করেছে। যারা শহুরে কোলাহল থেকে মুক্তি পেতে, একটি শান্তিপূর্ণ এবং নিরিবিলি লোকালয় খুঁজছেন, রানীনগর তাঁদের জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
রামচন্দ্রপুর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

রামচন্দ্রপুর
, রাজশাহী

রামচন্দ্রপুর, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত একটি প্রাণবন্ত এলাকা। তালাইমারী, সাহেব বাজার এবং হাদি মোড় সংলগ্ন, এই এলাকাটি রাজশাহী জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ স্থল। আবাসিক ভবন, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য এলাকাটি পরিচিত। এখানে আপনি গ্রামীণ জীবনের সৌন্দর্য এবং শহুরে জীবনের সুযোগ-সুবিধার মেলবন্ধন দেখতে পাবেন।<br><br> পদ্মা নদী এবং এলাকা জুড়ে বিভিন্ন জলাশয়, রামচন্দ্রপুরের প্রকৃতিকে করেছে খুবই মনোরম। এই এলাকার দক্ষিণে পদ্মা নদী এবং ভারত বর্ডার, পূর্ব দিকে পুঠিয়া এবং দুর্গাপুর, উত্তর দিকে নওহাটা এবং মোহনপুর, পশ্চিম দিকে কাশিয়াডাঙ্গা এবং গোদাগাড়ী। সাহেব বাজার-নাটোর রোড, বাশার রোড, এবং স্টেশন রোড, এই এলাকাটিকে রাজশাহী সহ সারা দেশের সাথে সংযুক্ত করেছে।<br><br> এখানকার অধিকাংশ মানুষ চাকরিজীবী এবং ব্যবসার সাথে জড়িত। এলাকার অর্থনীতি মূলত স্থানীয় ব্যবসা, এবং পণ্য পরিবহন নির্ভর। এছাড়াও এখানকার অনেক মানুষ শিক্ষা এবং চিকিৎসা পরিষেবার সাথে যুক্ত। এখানে দোকান, সুপারশপ, কাঁচা বাজার, এবং রেস্তোরাঁ রয়েছে।<br><br> রামচন্দ্রপুরের আশেপাশে বেশ কয়েকটি ভালো মানের স্কুল ও কলেজ রয়েছে, যা বাসিন্দাদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করে। রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, এই এলাকার খুব কাছেই অবস্থিত। শিক্ষার মতো, এখানে চিকিৎসা পরিষেবাও বেশ উন্নত। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, সিটি হাসপাতাল সহ এখানে বেশ কিছু ক্লিনিক রয়েছে।<br><br> রামচন্দ্রপুর মূলত একটি আবাসিক এলাকা এবং শহরের অন্যান্য অংশ থেকে এই এলাকায় যোগাযোগ করা খুবই সহজ। এখানে স্বল্প বাজেটের বাড়ি থেকে শুরু করে আধুনিক এপার্টমেন্ট ভবন রয়েছে। এলাকাটি স্থানীয় সড়ক নেটওয়ার্ক দ্বারা সংযুক্ত। এখানে পরিবহন ব্যবস্থা বিশেষ করে সড়ক যোগাযোগের মাধ্যমে খুবই ভালো। এই এলাকা থেকে রেলস্টেশন এবং বিমান বন্দর বেশ কাছাকাছি। পরিবহন ব্যবস্থা বেশ ভালো হওয়ায় এই রাস্তাগুলো দিয়ে প্রচুর পণ্য পরিবহন করা হয়।<br><br> এখানকার মানুষজন নদীমাতৃক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ধারণ করেন। এখানকার রীতিনীতি, উৎসব, এবং ভাটিয়ালি গান স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক পরিচয় বহন করে। বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ এবং পেশার মানুষ এখানে একসাথে বসবাস করেন। এখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে রয়েছে ভ্রাতৃত্ববোধ এবং জীবনের চেতনা। এখানকার নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষা এবং খাবারের বৈচিত্র্য রয়েছে।<br><br> রামচন্দ্রপুর এবং এর আশেপাশে কমিউনিটি সেন্টার, পার্ক এবং বিনোদনমূলক সুবিধাও রয়েছে, যা এই এলাকার সামগ্রিক জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। পদ্মা নদীর পাড় সংলগ্ন এলাকায় প্রচুর দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। এখানকার মানুষজন খুবই বন্ধুত্বপরায়ন এবং এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ ভালো।<br><br> পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত রামচন্দ্রপুর এলাকাটির পরিছন্ন এবং শান্ত পরিবেশ যে কাউকে মুগ্ধ করবে। কর্মসংস্থান, বিভিন্ন পরিষেবা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাছাকাছি হওয়ায় এলাকাটিতে প্রচুর আবাসনের চাহিদা রয়েছে। তবে বসবাসের জন্য পরিচ্ছন্ন এবং মনোরম পরিবেশ হলেও, এখানে ইউটিলিটি সার্ভিস পর্যাপ্ত নয়।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
লালখান বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

লালখান বাজার
, চট্টগ্রাম

লালখান বাজার চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ আবাসিক এবং বাণিজ্যিক এলাকা। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১৪ নম্বর ওয়ার্ড এবং খুলশী থানার একটি অংশ। এলাকাটির নিকটেই রয়েছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সেবা, ব্যাংক, সরকারি ও বেসরকারি অফিস, আমদানি-রপ্তানির সুবিধা, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন এবং বন্দর, যা এটিকে সবচেয়ে ব্যস্ত এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। কর্ণফুলী নদীও আমদানি-রপ্তানির একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।<br><br> লালখান বাজার একটি সুপরিচিত বাজার এলাকা। এটি শহরের অন্যতম ব্যস্ততম বাজার। এখানে পোশাক থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স, গৃহস্থালী জিনিসপত্র থেকে অলঙ্কার, মসলা থেকে প্রসাধনী প্রায় সবকিছুই পাওয়া যায়। এখানে অসংখ্য দোকান, বাজার এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বন্দরনগরী হওয়ার পাশাপাশি চমৎকার যোগাযোগব্যবস্থা থাকায় এলাকা বাণিজ্যিক কার্যক্রমের কেন্দ্র এবং পর্যটকদের জন্য ভ্রমণবান্ধব।<br><br> লালখান বাজার চট্টগ্রামের অন্যান্য এলাকার সঙ্গে বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে সংযুক্ত। আন্তঃনগর বাসস্ট্যান্ড এবং রেলওয়ে স্টেশন এলাকাটির খুব কাছেই অবস্থিত। এছাড়াও, এখানে সর্বদা পাবলিক বাস, অটোরিকশা এবং ট্যাক্সি পাওয়া যায়। এলাকাটির দক্ষিণে আগ্রাবাদ এবং কোতোয়ালি থানা, উত্তরে লঞ্চ টার্মিনাল, পাঁচলাইশ এবং চকবাজার, পূর্বে রাউজান উপজেলা এবং পশ্চিমে সীতাকুণ্ড উপজেলার সঙ্গে সীমানা দিয়ে আবদ্ধ।<br><br> এলাকা ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষাগত সবদিক থেকে সমৃদ্ধ। জামিয়াতুল উলূম আল-ইসলামিয়া দেশের শীর্ষস্থানীয় মাদ্রাসাগুলোর একটি। এখানে স্কুল ও কলেজসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া, এলাকায় হাসপাতাল, আবাসিক হোটেল, পার্ক এবং কমিউনিটি সেন্টারও রয়েছে।<br><br> লালখান বাজার একটি ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা। বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত, চিকিৎসা এবং যোগাযোগের সুবিধার কারণে লালখান বাজার এলাকায় আবাসিক ভবনের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিক আবাসিক সুবিধা উন্নত করার জন্য এখানে নতুন নতুন ভবন ও অ্যাপার্টমেন্ট নির্মিত হচ্ছে। এলাকায় প্রয়োজনীয় সব সুবিধা যেমন বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উপলব্ধ। যারা শহুরে পরিবেশে ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে চান, লালখান বাজার তাদের জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
লালমনিরহাট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

লালমনিরহাট
, রংপুর

লালমনিরহাট বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের উল্লেখযোগ্য জেলাগুলির মধ্যে একটি, যা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত। এটি পূর্বে একটি মহাকুমা ছিল কিন্তু ১৯৮৪ সালে একটি জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ১,২৪৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের লালমনিরহাট রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা।<br><br> লালমনিরহাট এলাকা নির্দেশিকা থেকে জানা যায় যে, জেলাটি উত্তরে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কুচবিহার, দক্ষিণে রংপুর জেলা, পূর্বে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার ও কুড়িগ্রাম জেলা এবং পশ্চিমে নীলফামারী ও রংপুর জেলা দ্বারা বেষ্টিত। জেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তরেখার দৈর্ঘ্য প্রায় ২৮২ কিলোমিটার।<br><br> জেলার প্রধান নদী হলো ধরলা ও তিস্তা। ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুসারে, জনসংখ্যা ১৪,২৮,৪০৬ জন। জেলার সাক্ষরতার হার ৭১.১৮% এবং এখানে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সহ প্রায় ১,০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। লালমনিরহাটে ২,৪৫০টি মসজিদ, ৭৪১টি মন্দির, ৭০টি ডাকঘর এবং ৪৯টি ব্যাংক রয়েছে।<br><br> জেলার মধ্যে সকল ধরণের পরিবহনের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব সহজলভ্য। লালমনিরহাট থেকে মানুষ সড়কপথে প্রায় সকল জেলায় যাতায়াত করতে পারে। যোগাযোগের জন্য রেলপথ সুবিধাও রয়েছে, যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং বাইরে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য উপকারী।<br><br> ২০২৩ সালে, লালমনিরহাটকে ভূমিহীন এবং গৃহহীন-মুক্ত জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তবুও, প্রায় প্রতি বছর বন্যার কারণে অনেক মানুষ ঘরবাড়ি এবং জমি হারায়।<br><br> তা সত্ত্বেও, লালমনিরহাট এখনও প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি। এর কিছু জনপ্রিয় এবং উল্লেখযোগ্য স্থান হল কালীবাড়ি মসজিদ ও মন্দির, তিস্তা ব্যারেজ, কাকিনা জমিদার বাড়ি, তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি, মোগলহাট বন্দর জিরো পয়েন্ট ইত্যাদি।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
শান্তিনগর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

শান্তিনগর
, ঢাকা

যদিও এটি প্রায়ই আলোচনায় আসে না, শান্তিনগর ঢাকা বিভাগের অন্যতম প্রাচীন এবং বিখ্যাত এলাকা। শান্তিনগর এলাকা গাইড অনুযায়ী এটি বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত। এটি আশেপাশের এলাকায় অন্যতম ব্যস্ত আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবেও পরিচিত।<br><br> এটি পল্টন থানার অন্তর্ভুক্ত এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলি হল বেইলি রোড, পল্টন, সিদ্ধেশ্বরী, রাজারবাগ, কাকরাইল এবং মালিবাগ। এর আশেপাশের এলাকার মতোই, শান্তিনগরও একটি আবাসিক এলাকা যেখানে রয়েছে বাসা-বাড়ি, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, বাণিজ্যিক স্থান এবং অন্যান্য আকর্ষণীয় স্থান।<br><br> শান্তিনগর বাজারটি এলাকাটির প্রাচীনতম বাজারগুলির মধ্যে একটি এবং এটি ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি প্রায় ৭.৫ বিঘা (প্রায় ১৫০ কাঠা) জমির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। বর্তমানে বাজারটির এলাকা প্রায় ১০০ কাঠা এবং এর মধ্যে ৬০০টিরও বেশি দোকান রয়েছে।<br><br> অনেক সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি, শান্তিনগর এলাকায় গত কয়েক বছরে অনেক উচ্চ-তলার অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স তৈরি হয়েছে। তবে বেশিরভাগ আবাসনের ভাড়া সাশ্রয়ী নয়। ১২০০-১৪০০ বর্গফুট আকারের একটি ৩-বেডরুম অ্যাপার্টমেন্টের গড় ভাড়া প্রতি মাসে প্রায় ৩৫-৪০ হাজার টাকা।<br><br> তারপরও, উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ সুবিধার জন্য মানুষ এই এলাকায় স্থানান্তরিত হতে পছন্দ করে। বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি নিরাপদ এলাকা, যেখানে ২৪/৭ নজরদারিতে থাকা যায়। কেউ কেউ কোনো চিন্তা ছাড়াই রাতে হাঁটতে বের হন।<br><br> শান্তিনগর থেকে বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থার সহজ প্রবেশাধিকারের সুবিধা রয়েছে। গাজীপুরের যমুনা ফিউচার পার্ক বা সদরঘাটে ভ্রমণ করতে চাইলে শান্তিনগর থেকে বিভিন্ন রুটে যাওয়া যায়।<br><br> এই এলাকায় আয়কর কমিশনারের সদর দপ্তর, সেন্ট্রাল পুলিশ হাসপাতাল (সিপিএইচ), বিভিন্ন পুলিশ কোয়ার্টার, গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ স্কুল ইত্যাদি অবস্থিত। এছাড়াও এখানে জনাকি সিনেমা হল, ইস্টার্ন প্লাস শপিং কমপ্লেক্স, আল-আমিন টুইন টাওয়ার, কোয়ান্টাম ব্লাড ল্যাব ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য স্থান রয়েছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
শাহী ঈদগাহ প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

শাহী ঈদগাহ
, সিলেট

শাহী ঈদগাহ সিলেট শহরের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত। এই স্থানটি শহরের কেন্দ্র থেকে সহজেই প্রবেশযোগ্য। সিলেট শাহী ঈদগাহ একটি ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র যা আধ্যাত্মিকতা ও ঐতিহ্যের সঙ্গে একটি চমৎকার মিশ্রণ প্রদান করে। মূলত এটি একটি আবাসিক এলাকা, তবে সিলেটের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত হওয়ায় এটি ক্রেতাদের জন্য একটি প্রিয় স্থানে পরিণত হচ্ছে।<br><br> শাহী ঈদগাহের প্রধান সুবিধাগুলোর মধ্যে এর কেন্দ্রীয় অবস্থান অন্যতম। এটি সিলেটের মূল অংশের সঙ্গে চমৎকারভাবে সংযুক্ত, যা এখানে থাকা মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সেবা ও সুবিধা সহজলভ্য করে তোলে। চলমান উন্নয়ন প্রকল্প, যেমন সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক এবং সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়ক, এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করেছে। স্থানীয় যাতায়াতের জন্য রিকশা, অটোরিকশা ও সিএনজি সহজলভ্য, যা স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করতে সহায়ক।<br><br> এলাকার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মানও উন্নত। শাহী ঈদগাহে সিলেট গভর্নমেন্ট কলেজ, মাদানি এভিনিউ উইমেন্স কলেজ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। স্বাস্থ্যসেবার জন্য এখানে রয়েছে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ আরও উন্নত মেডিকেল সেন্টার।<br><br> শাহী ঈদগাহের ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যিক গুরুত্ব পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। এটি স্থানীয় সম্প্রদায়ের মিলনস্থল হিসেবে কাজ করে এবং সামাজিক বন্ধন তৈরি করে। যদিও মুসলমানদের সংখ্যা বেশি, অন্যান্য ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর মানুষ এখানে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করছে। এখানে নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষা এবং সমৃদ্ধ খাবারের সংস্কৃতিও বিদ্যমান।<br><br> শাহী ঈদগাহের কেন্দ্রীয় অবস্থান, ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধার কারণে এই এলাকায় জমি বা ফ্ল্যাট কেনা একটি ভালো বিনিয়োগ হতে পারে। এলাকার উন্নয়ন এবং সামাজিক সংহতি এটিকে বসবাসের জন্য আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।<br><br> যারা সামাজিক সংযোগ ও সাংস্কৃতিক কার্যকলাপকে মূল্যায়ন করেন, তাদের জন্য শাহী ঈদগাহে বাসস্থান একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
শিরোইল প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

শিরোইল
, রাজশাহী

শিরইল রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের একটি অভিজাত আবাসিক এলাকা যা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার সাথে সংযুক্ত। এটি রাজশাহীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বেলিয়া থানার অন্তর্গত একটি এলাকা। শিরইল রাজশাহী শহরের সামগ্রিক অবকাঠামো এবং রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন (RCC) প্রদত্ত সকল সেবার সুবিধা পায়। এটি রাজশাহী জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। শিরইল আবাসিক ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার একটি চমৎকার সমন্বয় প্রদান করে, যা রাজশাহীতে বসবাস করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান করে তুলেছে।<br><br> শিরইল তার তুলনামূলক শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য পরিচিত, যা এটিকে বসবাসের জন্য আকর্ষণীয় করে তুলেছে। এখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন কেন্দ্র এবং ধর্মীয় স্থানগুলোর উপস্থিতি যেকোনো ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম।<br><br> শিরইল থেকে আপনি রাজশাহীর সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। শিরইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় রাজশাহীর একটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এছাড়াও, রাজশাহীর কেন্দ্র খুব কাছাকাছি হওয়ায় এখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।<br><br> শিক্ষার পাশাপাশি, এখানে উন্নত চিকিৎসা সেবা ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়া যায়। বিনোদনের জন্যও এখানে ভালো ব্যবস্থা রয়েছে। রাজশাহী জেলা স্টেডিয়াম এবং শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামের মতো স্থাপনাগুলো এখানকার মানুষের জন্য ক্রীড়া ও অবসর সুযোগ তৈরি করে।<br><br> এলাকার পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। শিরইল বাস টার্মিনাল রাজশাহীর একটি প্রধান পরিবহন কেন্দ্র, যা স্থানীয় ও আন্তঃজেলা বাস সংযোগের সুবিধা প্রদান করে। এছাড়াও, রাজশাহী সদরে সহজেই রেল ও বিমান যোগাযোগের সুবিধা রয়েছে। এখানকার পরিবহন ব্যবস্থার মধ্যে রিকশা, অটোরিকশা, সিএনজি ও বাস সহজলভ্য, এছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করাও সম্ভব।<br><br> শিরইলের বাসযোগ্য পরিবেশের পাশাপাশি ধর্মীয় সম্প্রীতির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এখানে মসজিদ, মন্দির ও বৌদ্ধ মঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান রয়েছে। এখানকার প্রধান পেশা ব্যবসা ও চাকরি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ এখানে এসে একত্রে বসবাস করে এবং একটি সুন্দর সমাজ গঠন করে। এখানকার মানুষের নিজস্ব জীবনধারা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রয়েছে, যা রাজশাহীর প্রতিনিধিত্ব করে।<br><br> তবে, এতসব সুবিধার পরেও এখানে বিশেষ করে ব্যস্ত সময়ে ট্রাফিক জ্যামের সমস্যা দেখা যায়। স্বাভাবিকভাবে, শিরইল এর বাসস্থান ও সুযোগ-সুবিধার ভারসাম্য এটিকে রাজশাহীতে বসবাসের জন্য একটি চমৎকার স্থান করে তুলেছে। তবে, আগ্রহী বাসিন্দাদের বাস টার্মিনালের আশপাশের ট্রাফিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ষোলশহর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ষোলশহর
, চট্টগ্রাম

কেন্দ্রীয় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকাটি আধুনিক এবং সমৃদ্ধ এবং এটি প্রায়ই চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিপূর্ণ বলে পরিচিত। এরকম একটি এলাকা হল ষোলশহর, সিসিসির ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের অধীনে। যাইহোক, ষোলশহর এলাকা নির্দেশিকাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে তা হল এটি দুটি ভাগে বিভক্ত: পূর্ব ষোলশহর এবং ষোলশহর।<br><br> পূর্ব ষোলশহর এলাকার একটি ২.৪১ বর্গ কিলোমিটার ভূমি এলাকা এবং জনসংখ্যা ৬০,০০০ (২০১১ সালের আদমশুমারি) চকবাজার ওয়ার্ড, শুলকবাহার ওয়ার্ড, পূর্ব ও পশ্চিম বাকিলা ওয়ার্ড এবং চান্দগাইন ওয়ার্ড দ্বারা আবদ্ধ। পূর্ব ষোলশহর ১নং ওয়ার্ডের আওতাধীন। ৭ ও চান্দগাঁও থানার সিসিক মোড় এর মধ্যে এবং কাছাকাছি অন্যান্য উল্লেখযোগ্য এলাকা হল পূর্ব বহদ্দারহাট, বলিহাট, রাহাত্তারপুল ইত্যাদি। <br><br> অপরদিকে, পশ্চিম ষোলশর পাঁচলাইশ থানার আওতাধীন এবং নং ওয়ার্ড। CCC এর ৬। এটির ভূমি এলাকা ৩.১৬ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ১,২৫,৫১৭ এর বেশি (২০১১ সালের আদমশুমারি)। এই এলাকাটি জালালাবাদ ওয়ার্ড, চান্দগাঁও ওয়ার্ড, পাঁচলাইশ ওয়ার্ড এবং শুলকবার ওয়ার্ড দ্বারা সীমাবদ্ধ। পশ্চিম ষোলশহরের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য এলাকা হল নাসিরাবাদ, নাজিরপাড়া, মোহাম্মদপুর, আলীনগর ইত্যাদি।<br><br> ষোলশহরের পূর্ব ও পশ্চিম মাঝখানে বহদ্দারহাট মোড়ের সাথে মিলিত হয়েছে, যেটি ষোলশহরের অন্যতম পাচারকৃত এলাকা। বাসের রুটগুলি ব্যবহার করে, লোকেরা সহজেই এখান থেকে আগ্রাবাদ, টাইগারপাস মোড়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জিইসি মোড়, ইত্যাদি সহ অন্যান্য অনেক স্থানে যেতে পারে।<br><br> যেহেতু এটি চট্টোরাম শহরের অন্যতম ব্যস্ত এলাকা, তাই ষোলশহর অনেক আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে পরিপূর্ণ। সুপার শপ এবং রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে পার্ক এবং চিকিৎসা কেন্দ্র, লোকেরা সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় সবকিছু অ্যাক্সেস করতে পারে। তদুপরি, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের অ্যাক্সেস এবং অন্যান্য জীবনযাত্রার সুবিধার সাথে, এলাকার জনসংখ্যাও বাড়ছে, যা এটিকে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার জন্য একটি বিশিষ্ট ক্ষেত্র করে তুলেছে।<br><br> ফলস্বরূপ, গত কয়েক বছরে সম্পত্তি বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। যাইহোক, আপনার মনে রাখা উচিত যে ষোলশরের মতো একটি অর্থনৈতিক এলাকা এবং এর সম্পত্তি সস্তা নয়।<br><br> তবুও, আপনি এখানে স্থায়ীভাবে চলে যান বা অস্থায়ীভাবে বসবাস করেন না কেন, ষোলশহর আপনাকে অনেক উল্লেখযোগ্য এবং জনপ্রিয় অবস্থান, প্রতিষ্ঠান এবং আরও অনেক কিছুতে অ্যাক্সেস দেয়। ষোলশহরের এমন কিছু স্থান হল বিপ্লব উদ্যান, আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার, বহদ্দারহাট মোড়, বহদ্দারহাট পুকুর এলাকা ইত্যাদি।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
সাউথ সুরমা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

সাউথ সুরমা
, সিলেট

দক্ষিণ সুরমা বাংলাদেশের সিলেট জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মেট্রোপলিটান থানা। এটি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অধীনে রয়েছে। নদী, স্থল এবং রেলপথ দ্বারা ভালোভাবে সংযুক্ত হওয়ায় এলাকার অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। সিলেট জেলা তার সবুজ পরিবেশ, পাহাড়ি দৃশ্যপট এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত, যা এটিকে বাঙ্গালদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা হিসেবে পরিচিত করেছে। দক্ষিণ সুরমা তার সবুজ প্রকৃতি, চা-বাগান এবং পাহাড়ি ভূখন্ডের জন্য সুপরিচিত। এই এলাকার সব ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সুবিধা রয়েছে। এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সবাভাবিক ও সন্তোষজনক। ১৯৮৩ সালে দক্ষিণ সুরমা থানা গঠিত হয় ও ২০০৫ সালে এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়।<br><br> সুরমা নদী এই অঞ্চলে বসবাসয়াকারী মানুষের জন্য আশীর্বাদসরূপ। এই নদী সেচ ও পরিবহনসহ অন্যান্য দইন্নন্দিন প্রয়োজন পূরণ করে। এই এলাকার চা-বাগান এবং কৃষিজ পণ্য দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। চা-বাগান কেবল অরথনীতিতে অবদান রাখে না বরং দক্ষিণ সুরমার মনঃমুগ্ধকর সৌন্দর্য ক্রেতাদের আকর্ষণ করে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কৃষি ছাড়াও এই এলাকা সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ। এই অঞ্চলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস, যার মধ্যে রয়েছে আদিবাসী খাসি এবং মণিপুরী জনগোষ্ঠী। তাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ঐতিহ্য, ভাষা এবং সংস্কৃতি রয়েছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
IconMap

ফিচারড প্রজেক্ট

সবগুলো দেখুন

Bangladesh-এর প্রপার্টি প্রাইস ট্রেন্ড

কেনা
ভাড়া
বেডরুম:
গড় মূল্য (বিগত ১২ মাসের)
BDT 6,440.08 per sqft
বিগত ১২ মাসের বৃদ্ধি
4.39%
Positive Trend
বিগত ৩ মাসের বৃদ্ধি
3.63%
Positive Trend
Icon
দ্রষ্টব্য: মূল্য তথ্য Bikroy-এর পোস্ট করা বিজ্ঞাপন থেকে ঐতিহাসিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া। সম্পূর্ণ মার্কেটের ডায়নামিক প্রতিফলিত নাও হতে পারে।
hero

Bikroy এ বিক্রি বা ভাড়া দিন: মাত্র ২ মিনিটেই প্রপার্টির বিজ্ঞাপন দিন!